প্রকাশিত: ৩১ মার্চ ২০২০
২১শে মার্চ পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে করোনায় আক্রান্ত ৮১ শতাংশের জন্যে হাসপাতালেও নেয়ার প্রয়োজন হয় নি। আসলে আতঙ্কের একটা গ্রামার আছে - কোথাও কোনো ঘটনা ঘটলে জিনিসটা কত ভয়াবহ, কত লোক মারা গেছে, ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে তা প্রচার করা।
WHO বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন যে চীনের পরে তাইওয়ানের পরিস্থিতি হবে সবচেয়ে মারাত্মক। অথচ ২১শে মার্চ পর্যন্ত তাইওয়ানে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৭ জন। মারা গেছেন ১ জন। কারণ গুজব ঠেকানোর জন্যে তাইওয়ানে মিডিয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বাঙালির সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা। দুর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের কোনো জুড়ি নেই কারণ আমরা বীরের জাতি, সাহসী জাতি। করোনাকে এই জাতির ভয় পাওয়ার কিছু নাই। আমরা শুধু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা আমরা গ্রহণ করব।
করোনা-আক্রান্ত যিনিই হোন, কোয়ান্টাম সবসময় তার পাশে আছে। তার যে কোনো ধরনের সেবা প্রয়োজনে - মানসিক সাপোর্ট, বাস্তব সাপোর্ট এবং আত্মিক সাপোর্টের জন্যে - আমরা সবসময় আছি।
[আরো ভিডিও] : করোনা আতঙ্ক
[অডিওসহ গুরুজীর বক্তব্য] : করোনাভাইরাস
[আর্টিকেল] : করোনা বিষয়ক
[গুরুজীর চিঠি] : করোনাভাইরাস সচেতনতায় করণীয়
[মেডিটেশন] : করোনাভাইরাস প্রতিরোধে
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২
৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
১৭ আগস্ট ২০২১
৩১ জুলাই ২০২১
২৮ জুলাই ২০২১
২৯ জুন ২০২১
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১