প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০১৮
বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার প্রত্যন্ত মার্মা গ্রাম ক্যাম্বোয়াপাড়া। শৈক্যচিং মার্মার জন্ম এ গ্রামেই। এখানে থাকলে গ্রামের আর দশটি মার্মা শিশুর মতো সেও হয়তো হতো জুমচাষী বা রাবার শ্রমিক বা দিনমজুর। কিন্তু তার জীবন বদলে যায় তার বাবার একটি ছোট্ট সিদ্ধান্তে। আর তা হলো শৈক্যকে কোয়ান্টাম কসমো স্কুলে ভর্তি করে দেয়া। শিশু শ্রেণি থেকে দ্বাদশ- ১৪ বছর, কোয়ান্টামের তত্ত্বাবধানেই বিনামূল্যে পড়াশোনাসহ জীবনধারণের যাবতীয় সংস্থান হয়েছে শৈক্যের। আর তার ফলে নিজের মেধার যথাযথ প্রকাশও করতে পেরেছে সে। পঞ্চম শ্রেণিতে বৃত্তিসহ এসএসসি ও এইচএসসিতে এ প্লাস পেয়েছে শৈক্য। ২০১৮ সালে সে চান্স পায় বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। ওকে নিয়েই এই ছোট্ট ভিডিও ক্লিপ।
২৩ জানুয়ারি ২০২২
২৬ ডিসেম্বর ২০২০
৭ ডিসেম্বর ২০১৯
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
১১ মে ২০১৯
২ মে ২০১৯
৩ জানুয়ারি ২০১৯
১০ ডিসেম্বর ২০১৮