Change Language

কেন মানুষের দুর্দশা ঘোচে না?- ব্যাখ্যায় গুরুজী

প্রকাশিত: ২৫ আগস্ট ২০২১

কোয়ান্টাম সম্পর্কে জানার পরও অনেকেই কোর্সে আসেন দেরিতে, কেউ কেউ বহু বছর পরে। কারণ হলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোর্স সম্পর্কে চারপাশের মানুষের মিথ্যা ও ভুল প্রচারণায় তারা বিভ্রান্ত হয়।

আসলে দুর্দশার বৃত্তে বন্দিরা ভ্রান্ত বিশ্বাস, নেতিবাচক কথা, সন্দেহ-সংশয় দ্বারাই প্রভাবিত হয় বেশি। তারা প্রতারক শোষক ধর্মান্ধ মূর্খদের কথায় আরো সংশয়ী হয়ে ওঠে। ফলে নিজে অনুসন্ধান করে সিদ্ধান্ত নেয়ার উদ্যম হারিয়ে ফেলে। আলোকিত আপনজনদের দ্বারা উদ্বুদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত দুর্দশার বৃত্ত থেকে বের হতে পারে না তারা।

দেখুন আরো ভিডিও

image

১৫ বছর বয়সী এক কিশোর যে হাফেজ ও খতিব হওয়ার মনছবি

৬ অক্টোবর ২০২১

image

কথার পেছনের কারণ বের করুন আগে

২৩ আগস্ট ২০২১

image

মেডিটেশন করে আমি আজ সাইনুসাইটিস থেকে অনেকটাই মুক্ত—রুপনা দেবী, ৪৭৩ ব্যাচ

১৫ আগস্ট ২০২১

image

স্বামীকে দাফনের জন্যে শুধু কোয়ান্টামকেই কাছে পেয়েছিলাম—মর্জিনা আক্তার, ৪৭৩ ব্যাচ

১৩ আগস্ট ২০২১

image

কোয়ান্টামে এসে নতুন আমিকে আবিষ্কার করেছি—অনন্যা দত্ত, ৪৭৩ ব্যাচ

৭ আগস্ট ২০২১

image

আমার সব অর্জিত জ্ঞানের পূর্ণতা পেয়েছি এই চার দিনে—রোকসানা সুলতানা, ৪৭২ ব্যাচ

২৬ জুলাই ২০২১

image

শুদ্ধাচার বই হলো এই যুগের মসনবী—মো. বায়েজীদ হোসেন, ৪৭২ ব্যাচ

১৯ জুলাই ২০২১

image

পারব এই বিশ্বাসে আমি নতুন শক্তি পেয়েছি এখানে এসে—অর্চনা সাহা, ৪৭২ ব্যাচ

১৭ জুলাই ২০২১