Change Language

“God only knows what it is doing to our children’s brains!” -Sean Parker (Ex President, FB)

প্রকাশিত: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮

ফেসবুক আসক্তি আজ রূপ নিয়েছে বৈশ্বিক মহামারীতে।

বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ফেসবুক ব্যবহারকারীর শহর ঢাকা!

এক জরিপে দেখা গেছে, ফেসবুক যারা ব্যবহার করে তাদের ২৫ শতাংশেরও বয়স ১০ বছরের কম।

২০১৭ সালে রয়াল সোসাইটি অব পাবলিক হেলথ একটি জরিপ চালায় ১১ থেকে ১৫ বছর বয়স্ক দেড় হাজার কিশোর-কিশোরীর ওপর। এদের অর্ধেকই বলেছে ফেসবুকের কারণে তাদের মানসিক দুশ্চিন্তা ও অশান্তি বেড়ে গেছে। ৭৫% বলেছে, ফেসবুকে তারা সাইবার বুলিয়িং বা অনলাইনে অপমান-হয়রানির শিকার হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ ও বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্টিফিক আমেরিকান (২০১৩)-এর মতে, ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে যত বেশি সময় কাটায়, সে হয়ে পড়ে তত হতাশ একাকী পরিবার-বিচ্ছিন্ন ও বিষণ্ন।

মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর ক্ষতিকর প্রভাব স্বীকার করে ডিসেম্বর ২০১৭-তে বিবৃতি দিতে বাধ্য হয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ!

ফেসবুকের সাবেক প্রেসিডেন্ট শন পার্কার অনুতপ্ত হয়ে স্বীকার করেছেন যে, “শুধু ঈশ্বরই বলতে পারবেন, আমরা পৃথিবীর শিশুদের মস্তিষ্কের না জানি কী সর্বনাশ করে বসে আছি।”

শুনুন তার নিজের মুখেই-

দেখুন আরো ভিডিও

image

ফেসবুক আসক্তি থেকে কীভাবে মুক্তি পাবেন?

২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২

image

লকডাউনে ফেসবুকের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েছিলাম—ফাহ্‌মিদা হারুন হিমা, ৪৭১ ব্যাচ

২৮ জুন ২০২১

image

কোর্সে আসার পর এখন আমি রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছি—শাহিদা আক্তার নিরা, ৪৭১ ব্যাচ

২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১

image

বাস্তব যোগাযোগ

২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০

image

ফেসবুক আর ইউটিউব জন্যে খুব হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম- হাসীবা মুকাররামা, ৪৪৯ ব্যাচ

২২ আগস্ট ২০১৮

image

এই প্রথম, চার দিন ফেসবুক ছাড়া আছি- লিয়া তাসনিম, ৪৪৮ ব্যাচ

৩ আগস্ট ২০১৮

image

আমি সন্তানদেরকে ফেসবুক যে ক্ষতিকর তা বুঝাতে পেরেছি- জিয়াসমিন আরা, ৪৪০ ব্যাচ

২১ মার্চ ২০১৮

image

আমি এখন সেলফি আর ফেসবুকে আসক্ত নই- নওশিন তাবাসসুম, ৪৪০ ব্যাচ

১৮ মার্চ ২০১৮